তথ্য ও প্রযুক্তির মশাল জ্বলে উঠুক হাতে হাতে

Showing posts with label ব্লগ টিপস্. Show all posts
Showing posts with label ব্লগ টিপস্. Show all posts

চেক ছাড়াই সোনালী ব্যাংক থেকে টাকা তুলবেন যেভাবে

 



আপনি কি সোনালী ব্যাংকের গ্রাহক? আপনি ব্যাংক থেকে টাকা তুলবেন? কিন্তু ব্যাংকে আসার সময় চেকে আনতে ভুলে গেছেন৷ অথবা আপনি জেলা শহরে বিশেষ কাজে গেছেন৷ হঠাৎ আপনার টাকার প্রয়োজন কিন্তু সাথে চেক নেই যে ব্যাংক থেকে তুলবেন৷ এরকম পরিস্থিতিতে একটাই সমাধান সোনালী ই- ওয়ালেট৷ 

আজকাল কমবেশি  সবাই অ্যান্ড্রোয়েড ফোন ব্যবহার করেন৷ আর এই ফোন সাথে থাকলে অনেক দরকারি কাজ করা যায় নিমিষেই, বিশেষ করে ব্যাংক লেনদেন করা যায় নিজে বাসা থেকেই৷

আমরা যারা শিক্ষক আছি তারা সবাই প্রতি মাসে সোনালী ব্যাংকের মাধ্যমে বিল বেতন গ্রহণ করি৷ আমাদের প্রতি মাসের প্রয়োজনের অতিরিক্ত টাকা আমরা  একাউন্টেই রাখি৷ আর সে টাকা ম্যানেজমেন্ট আমরা ফোনেই করতে পারি, যেমন ব্যালেন্স চেক করা, অন্য ব্যাংকে ট্রান্সফার, বিকাশে ট্রান্সফার, ডিপিএস প্রদান- এ রকম আরো অনেক সেবা আমরা আমাদের হাতের মুঠোয় করতে পারি ৷ এজন্য দরকার সোনালী ই-ওয়ালেট নামক অ্যাপ্লিকেশন যা প্লেস্টোরে পাওয়া যায়৷ 

যাই হোক, এবার মূল কথায় আসি৷ আজকে জানবো কিভাবে চেক ছাড়াই সোনালী ব্যাংকের যে কোন শাখা থেকে ক্যাশ উত্তোলন করবেন কোন রকম খরচ ছাড়াই?

এজন্য আপনার ফোনে সোনালী ই-ওয়ালেট ইনস্টল করতে হবে৷ অ্যাপটি ইনস্টল করার পর অ্যাপের মাধ্যমে আপনাকে একাউন্ট সংক্রান্ত তথ্য দিয়ে রেজিস্ট্রেশন করতে হবে৷ তারপর আপনার ব্যাংকের শাখায় যোগাযোগ করে আপনার নিবন্ধনটি  অনুমোদন করে নিতে হবে৷ তাহলেই আপনার কাজ শেষ৷ এর পর থেকে আপনি সোনালী ই-ওয়ালেট ব্যবহার করে চেক ছাড়াই টাকা তুলতে পারবেন৷ 

কিভাবে টাকা উত্তোলন করবেনঃ

১. সোনালী ব্যাংকের যে কোন শাখায়  QR code টানিয়ে রাখা আছে।

২. সোনালী ই-ওয়ালেট অ্যাপ্স এর মাধ্যমে আগে অ্যাড মানি ফিচার ব্যবহার করে ব্যাংক একাউন্ট থেকে ই-ওয়ালেট এ টাকা নিয়ে আসুন।

৩. এখন QR code স্ক্যান করে ক্যাশ আউট করুন।

৪. ক্যাশ সেকশনে বলুন টাকার পরিমান, মোবাইল নাম্বার। (কোন কোন শাখায় একটা সাদা স্লিপ দেয় যেটা পূরণ করে জমা দিতে হবে)

৫. এবার ক্যাশ সেকশন থেকে আপনার অর্থ গ্রহন করুন।

কত সহজ একটি বিষয় যা আমরা ব্যবহার করতে জানি না৷ 


সোনালী ই- ওয়ালেটে যে সকল সুবিধা গ্রাহক পাবেনঃ

১. কোন চেক লাগবে না৷

২. আপাতত কোন চার্জ নেই৷

৩. সোনালী ব্যাংকের যে কোন ব্রাঞ্চ থেকে টাকা উত্তোলন করতে পারবেন৷

৪. ২ মিনিটেই ক্যাশ হাতে পাবেন৷ 

৫. সিগনেচার ভেরিফিকেশন এর ঝামেলা নেই৷ 

৬. সোনালী ব্যাংকের যে কোন ব্রাঞ্চে টাকা পাঠাতে পারবেন৷

৭. বাংলাদেশের যেকোন অনলাইন ব্যাংকে ২ মিনিটেই টাকা ট্রান্সফার করতে পারবেন৷ 

৮. ব্যাংক একাউন্ট থেকে বিকাশে টাকা সেন্ড করতে পারবেন৷

৯. আপনার মোবাইলে টপআপ বা ফ্লেক্সিলোড করতে পারবেন৷ 

১০. অ্যাপ থেকে নতুন চেক বইয়ের আবেদন করতে পারবেন৷ 

১১. ব্যাংক একাউন্ট ব্যালেন্স চেক করতে পারবেন৷ 

১২. ব্যাংক লেনদেনের  মিনি স্টেটমেন্ট দেখতে পাবেন৷ 

ধন্যবাদ পোস্টটি সময় নিয়ে পড়ার জন্য৷ 

কিভাবে ডোমেইন কিনবেন এবং কোথায় কিনবেন







আজকে আপনাদের সামনে হাজির হলাম বাংলাদেশী ডোমেইন কোম্পানির নামের তালিকা নিয়ে। এসব কোম্পানি থেকে ডোমেইন কিনলে পেমেন্ট এবং রিনিউ বাংলাদেশি টাকায় করতে পারবেন Bkash কিংবা Mobile Banking এর মাধ্যমে। ডোমেইন কিনতে চাইলে আর ডলার কিংবা ক্রেডিট কার্ড এর দরকার নেই। যাই হোক এবার মুল আলোচনায় আসি-

ডোমেইন কিনার জন্য প্রথমেই আপনাকে যেকোনো হোস্টিং কোম্পানির সাইটে যেতে হবে। হোস্টিং কোম্পানির সাইটে গিয়ে ডোমেইন বিভাগে যান। এরপর সেখান থেকে ডোমেইন রেজিস্ট্রেশন অপশন টিতে যান। এবার আপনি যেই নামে ডোমেইন কিনতে চান তা দিয়ে লুকআপ বা সার্চ করুন।

ডোমেইন কেনার আগে যেসব বিষয় জানতে হবে






কেমন আছেন আপনারা সবাই ? আশা করি ভালো আছেন? আমিও আপনাদের দোয়াতে ভালো আছি, আজ আপনাদের সাথে শেয়ার করবো আপনি যদি ডোমেইন কিনতে চান তাহলে Domain কেনার আগে কি কি বিষয় ভেবে দেখবেন কিংবা কি কি জানতে হবে?

প্রতিষ্ঠান বা ব্যক্তিগত কারনে ওয়েব সাইটের প্রয়োজন হয়। না বুঝে Domain কিনলে আপনি পরর্বতি সময়ে আপনার প্রয়োজন অনুসারে ব্যবহার করতে পারেন না। ফলে অর্থ ও সময় দুই নষ্ট হবে । তাই Domain ক্রয় করার আগে ভালোভাবে জেনে নিবেন ।

১. ডোমেইন হচ্ছে আপনার সাইটের পরিচয় অতএব সবদিক ভেবে চিন্তে সুন্দর একটি নাম সিলেক্ট করুন। এসইও নির্ভর কিছু করতে চাইলে কিওয়ার্ডকে গুরুত্ব দিয়ে নাম বাছাই করুন।

হোস্টিং (Hosting) কিনতে হলে যেসব বিষয় জানা অতি জরুরী







আসসালামু আলাইকুম, কেমন আছেন সবাই? নিশ্চয় ভালো আছেন। আজকে আপনাদের সাথে শেয়ার করবো হোস্টিং কেনার আগে আপনাদের কি কি বিষয় জানা থাকা জরুরী বা জানতে হবে :


১. বাজেট:
প্রত্যেকেরই একটা আনুমানিক বাজেট থাকে যার মধ্যে সে হোস্টিং কিনবে। একই সাথে ভাল মানের এবং কম টাকার মধ্যে কিনতে হলে অবশ্যই আপনাকে বাজার ঘুরে দেখতে হবে। আপনার বাজেট নির্ধারণ অবশ্যই বাস্তব সম্মত হতে হবে।একটা কথা মনে রাখতে হবে যেমন টাকা পে করবেন তেমন সার্ভিস পাবেন। আপনি যেমন ডিমের দামে মুরগী পাবেন না তেমনি হোস্টিং এর ক্ষেত্রেও তাই প্রযোজ্য। একটা ডেডিকেটেড সার্ভারের প্রাইস ১৫০-৫০০ ডলার প্রতি মাসে। এখন আপনি যদি ৫০ জিবি স্পেস ২ ডলার মাসে চান তাহলে আপনাকে ডাউনটাইম, সাইট স্লো লোডিং এসব বিষয় সহ্য করতে হবে।

কিভাবে blogger ব্লগে navbar মুছে ফেলবেন







আজকে শেয়ার করব এই দরকারি টিপ্সটি। যারা নিয়মিত ব্লগার এবং blogger.com এ ব্লগ আছে তাদের জন্য এই পোস্ট।

ব্লগার ব্লগ থেকে নাভবার মুছে ফেলতে আপনাদের যা যা করতে হবে --

* প্রথমে blogger.com যান এবং লগ ইন করুন।

* এবার ড্যাশবোর্ড থেকে Template লেখায় ক্লিক করুন।

* এবার Edit HTML লেখায় ক্লিক করুন।

* এখন নিচের কোডটুকু খুজুন
]]></b:skin>

* কোডটি খুজে পেলে ঠিক তার উপরে নিচের CSS code টুকু পেস্ট করে দিন।

#navbar { height: 0px; visibility: hidden; display: none;}
#navbar-iframe { height: 0px; visibility: hidden; display: none;}


* এখন “Save Template” লেখায় ক্লিক করুন।

তাহলে navigation bar আপনার ব্লগ থেকে remove হয়ে যাবে।

যাই হোক পরবর্তীতে আপনারা যদি আবার Navbar দেখাতে চান তাহলে কেবল উপরের CSS কোডটা রিমুভ করে দিন এবং সেভ করুন।

ব্যাস কাজ শেষ। এভাবে আপনি আপনার ব্লগ থেকে নাভবার দূর করতে কিংবা ফিরে আনতে পারবেন।