তথ্য ও প্রযুক্তির মশাল জ্বলে উঠুক হাতে হাতে

Showing posts with label অনলাইন আয়. Show all posts
Showing posts with label অনলাইন আয়. Show all posts

কিভাবে প্রশ্ন করে এবং উত্তর দিয়ে টাকা আয় করবেন?


 আজকে আপনাদের সামনে এমন একটা সাইট নিয়ে হাজির হলাম যেখানে প্রশ্ন করে ও উত্তর দিয়ে আপনি আয় করতে পারবেন৷ এজন্য আপনাকে আগে সেই সাইটে গিয়ে নিবন্ধন করে সদস্য হতে হবে৷ নিবন্ধন করতে এখানে  ক্লিক করুন।

সদস্য হলেই আপনার একাউন্টটে ৫০ পয়েন্ট জমা হবে৷ এরপর সদস্য পদ যাচাই বা ইমেইল যাচাই করতে হবে৷ ইমেইল যাচাই বা ভেরিফাইড হয়ে গেলে আপনি ইনকাম করতে পারবেন ৷ এজন্য আপনাকে পয়েন্ট অর্জন করতে হবে৷ প্রতি মাসে আপনার পয়েন্ট ১০০০ হলেই আপনি ১০০ টাকা তুলতে পারবেন৷

পয়েন্ট অর্জন করে টাকা ইনকাম করতে হলে আপনাকে যা যা জানতে হবে- 

* আপনি একটি প্রশ্ন জিজ্ঞাসা করলে পাবেন ১ (এক ) পয়েন্ট৷   

* আপনি কোন প্রশ্নের উত্তর দিলে পাবেন ৫ (পাঁচ) পয়েন্ট৷

* আপনার দেওয়া কোন উত্তর নির্বাচিত হলে পাবেন বোনাস হিসেবে এক পয়েন্ট৷

এভাবে আপনি পয়েন্ট অর্জন করতে করতে যখন আপনার একাউন্টে ১০০০ (এক হাজার) পয়েন্ট জমা হবে তখন আপনি পাবেন ১০০ টাকা ৷ এই টাকা আপনি নিতে পারবেন বিকাশ, নগদ অথবা ফ্লেক্সিলোডের মাধ্যমে ৷ 

বিশেষ দ্রষ্টব্যঃ

আপনি চাইলে দুটি একাউন্ট খুলতে পারেন ৷ একটি থেকে প্রশ্ন করবেন আর অন্যটি থেকে উত্তর দিতে পারবেন ৷ তবে প্রতিটি প্রশ্ন হতে হবে ইউনিক এবং উত্তর দিতে হবে কপি পেস্ট মুক্তভাবে ৷ অর্থাৎ আপনি হুবহু কোন সাইটের লেখা কপি করে দিতে পারবেন না৷ সেক্ষেত্রে সামান্য মোডিফাই করে দিতে হবে৷

টাকা ইনকামের শর্তাবলীঃ

১) প্রতিমাসে কেবল ১ বার ১০০ টাকা পাবেন ৷ প্রতি মাসে ১০০০ এর বেশি পয়েন্ট বা কম পয়েন্ট চলতি মাসে কিংবা পরবর্তী মাসে হিসেবের মধ্যে ধরা হবে না৷

২) শুধু উত্তর দিয়েই পয়েন্ট অর্জন করা যাবে না ৷ প্রশ্ন এবং উত্তর দিয়ে পয়েন্ট অর্জন করতে হবে৷ এক্ষেত্রে প্রতিমাসে কমপক্ষে ৫০ টি প্রশ্ন করতে হবে৷

৩) প্রতিটি প্রশ্ন করার জন্য পাবেন ১ পয়েন্ট এবং অন্যের প্রশ্নের উত্তর দিলে পাবেন ৫ পয়েন্ট ৷ এছাড়া মাঝে মাঝে বোনাস পয়েন্ট পাবেন৷

৪) একই মোবাইল ফোন বা কম্পিউটার বা ল্যাপটপ থেকে দুটি একাউন্ট চালালে যেকোন একটি একাউন্টের জন্য টাকা পাবেন৷ দুটি একাউন্টের জন্য টাকা পাবেন না ৷ 

৫) তবে ইচ্ছে করলে আপনি দুটি একাউন্ট চালিয়ে দুটির জন্যই টাকা পেতে পারেন৷ এজন্য - 

* দুটি আলাদা আলাদা ফোন থেকে দুটি একাউন্ট চালাতে হবে ৷ অথবা

* একটি ফোন ও একটি কম্পিউটার থেকে দুটি একাউন্ট চালাতে হবে ৷ অথবা

* একটি মোবাইল ফোন ও একটি ল্যাপটপ এর মাধ্যমে দুটি একাউন্ট চালাতে হবে৷ অথবা

* একটি ল্যাপটপ ও একটি কম্পিউটারের মাধ্যমে দুটি একাউন্ট চালাতে হবে৷ 

৬) প্রতিটি  প্রশ্ন হতে হবে ইউনিক ৷ এছাড়া কোন প্রশ্নে যদি বানান ভুল থাকে বা বিভাগ ভুল থাকে এবং কোন সদস্য সতর্ক করে তাহলে সেই প্রশ্নের জন্য ১ পয়েন্ট, মাস শেষে মোট অর্জিত পয়েন্ট থেকে বাদ দেওয়া হবে৷

৭) প্রতিটি উত্তর দিতে হবে বাংলায় এবং হতে হবে মানসম্মত ও অধিক তথ্যবহুল ৷ এছাড়া - 

* এক কথায় বা সংক্ষেপে কোন প্রশ্নের উত্তর দেওয়া যাবেনা ৷ 

* কোন সাইট থেকে হুবহু কপি করে উত্তর  দেওয়া যাবেনা ৷ 

* একান্তই যদি কপি করার প্রয়োজন হয় তাহলে কিছু কিছু বিষয় বা লাইন পরিবর্তন করে দিতে হবে৷ আর শেষে সূত্র হিসেবে সেই উত্তরটির লিংক দিতে হবে৷ 

৮) আপনার উত্তর দেওয়ার পরে যদি অন্য  কেউ উত্তর দেয় এবং সেটি প্রশ্নকর্তা বা প্রশাসন কর্তৃক সর্বোত্তম হিসাবে নির্বাচিত হয় তাহলে সেই উত্তরের জন্য অর্জিত ৫ পয়েন্ট, মাস শেষে মোট অর্জিত পয়েন্ট থেকে বাদ দেওয়া হবে৷

৯) সদস্য হিসেবে অবশ্যই আপনার ইমেইল যাচাই করে নিতে হবে ৷ এছাড়া - 

* প্রোফাইলে সঠিক মোবাইল নং সহ সব তথ্য দিতে হবে৷ 

* ব্যক্তিগত বার্তা চালু রাখতে হবে এবং দেয়ালপোস্ট চালু রাখতে হবে ৷ 

যাতে প্রশাসন যেকোন সময় যোগাযোগ করতে পারে৷ 

* কোন কিছু বুঝতে সমস্যা হলে বা জানার থাকলে প্রশাসক কে মেসেজ দিয়ে জানাবেন৷ 

১০) এই অফার কেবল সাধারণ সদস্যের জন্য প্রযোজ্য হবে ৷ কোন বিশেষ সদস্য বা প্রশাসনের কেউ এই অফারের আওতায় আসবে না ৷ 

ধন্যবাদ পোস্টটি পড়ার জন্য৷ 


কিভাবে গুগল এডসেন্স একাউন্ট ( Google Adsense Account ) খুলবেন

আজকে দেখাবো কিভাবে গুগল এডসেন্স একাউন্ট খুলবেন ৷ যারা ব্লগে লেখালেখি করেন তারা কমবেশি সবাই গুগল এডসেন্স সম্পর্কে জানেন ৷ গুগল এডসেন্স এর মাধ্যমে ওয়েবসাইটে বিজ্ঞাপণ দেখিয়ে আয় করা যায় ৷ আগে বাংলা সাইট গুগল এডসেন্স এপ্রুভ করতো না ৷ তাই বাংলাদেশীরা এই সুবিধা থেকে বঞ্চিত ছিল ৷ কিন্তু বর্তমানে গুগল এই সুবিধা চালু করেছে বাংলা সাইটের জন্য ৷ তাই আপনার যদি কোন বাংলা সাইট বা ব্লগ থাকে তাহলে আপনিও গুগল এডসেন্স একাউন্ট খুলে আয় করতে পারেন ৷ কিভাবে গুগল এডসেন্স একাউন্ট খুলবেন তা নিচে ধাপে ধাপে বর্ণনা করা হলো -

কিভাবে Clixsense থেকে টাকা আয় করবেন






সবাই কেমন আছেন আশা করি ভাল আছেন আমরা সবাই কমবেশি ONLINE EARNING কথা শুনেছি । অনেকেই এই বিষয়ে অনেক সাইট এর কথা বলেছে।কিন্তু সবাই শুধু বলেছেন যাদের ওয়েব সাইট আছে তাদের নিয়ে। কিন্তু আমরা তো সবাই আর ওয়েব ডিজাইনার নই । তাই আমি আজ সকলের জন্যে এই পোস্ট টা করলাম 


Dolencer/skylencer এর কারনে বাংলাদেশ এর সবাই মনে করে PTC সাইট মানে ধোঁকা বাজি । কিন্ত না, শুধু ধৈর্য ধরে আসল সাইট চিনতে পারলে মাসে ২০ হাজার থেকে শুরু করে ১ লক্ষ টাকা পর্যন্ত আয় করা যায়। কিন্তু সমস্যা হল আসল সাইট চিনা । কারন প্রতিদিন নতুন নতুন সাইট অনলাইন এ আসে। -১২ মাসের মধ্যে Scam করে চলে যায় । So নতুন সকল সাইট scam ধরে নিয়ে নতুন কোন সাইট এ কাজ করবেন না । যে সব সাইটের বয়স ৫ বছর শুধু সেই সব সাইট হল আসল সাইট। কারন যারা ৫ বছর যাবত কোন প্রকার ঝামেলা ছাড়া payment দিয়ে যাচ্ছে তারা scam হতে পারে না । আর যদি মনে করেন নিজে নিজে Google search করে সাইট বের না করে অভিজ্ঞ কার সহায়তা নিবেন সেক্ষেত্রে আপনি নিতে পারেন। 

কিভাবে You Tube থেকে আয় করা যায়







অনলাইনে ঘরে বসে আয় করার অনেক উপায় আছে। আজকে দেখাবো কিভাবে YouTube এ ভিডিও আপলোড করে টাকা আয় করা যায় । আপনিও খুব সহজেই YouTube থেকে টাকা উপার্জন করতে পারবেন।

কিভাবে ভিডিও বানাবেন:

আপনি দুইটি উপায়ে ভিডিও বানাতে পারবেন।
প্রথম: ভিডিও ক্যামেরা দিয়ে ভিডিও তৈরি,

দ্বিতীয়: কম্পিউটারের সাহায্যে বিভিন্ন ভিডিও Editing সফটওয়ার এর মাধ্যমে ভিডিও তৈরি।

জেনে নিন কিভাবে Facebook থেকে আয় করবেন







আজকে আমি দেখাব কিভাবে ফেসবুক এ লাইক ও টুইটার এ ফলোয়ার করে আয় করা যায়। অনেকেই ভাবতে পারেন আসলে কি ফেসবুক লাইক ও টুইটার ফলোয়ার করে আয় করা যায়? আমি বলতেছি হ্যা ভাই ১০০% আয় করা যায়।
আমি নিজে এই সাইট থেকে এখন পর্যন্ত অনেক টাকা আয় করেছি চাইলে আপনিও করতে পারেন। আপনি ইচ্ছে করলে প্রথম দিন থেকেই ১ ঘন্টা কাজ করে ১ ডলার আয় করতে পারেন।

দেখুন কিভাবে কাজ করবেন

১ম ধাপঃ রেজিষ্ট্রেশন এর জন্য প্রথমে এই লিঙ্ক এ যান এবং register লেখায় ক্লিক করুন।
www.likesplanet.com

২য় ধাপঃ প্রবেশ করার পর যে ফর্মটি আসবে সেটি পুরন করে রেজিষ্ট্রেশন এর কাজটি সম্পন্ন করে পুনরায় লগিন করুন।
বিঃদ্রঃ- Referral আপাতত না দিলে ও চলবে।

৩য় ধাপঃ এখন আপনার ফেসবুক একাউন্ট যুক্ত করুন আপনার লাইকপ্লানেট সাইটে। আপাতত আপনার কাজ শেষ। এখন কেবল আয় করার পালা।

৪র্থ ধাপঃ একই সাথে আপনার ফেসবুক আইডিতে এবং Likesplanet এ Login করুন। Earn Point/Money তে মাউস পয়েনটার রাখুন, Facebook > like page এ ক্লিক করুন। নুতন একটি পেজ আসবে এবং এতে অনেক ফেসবুক পেজ লিংক পাবেন যেগুলো আপনাকে লাইক করতে হবে । তবে আপনি চাইলে অন্য কাজও করতে পারেন। এভাবে লাইক করুন আর পয়েন্ট আয় করতে থাকুন। এখানে ৫০০০ পয়েন্ট হলে ১ ডলার।

এখানে যেসব কাজ পাবেন। যেমন : Facebook likes,
Photo/Post/album likes,
Website Share,
Followers,
Twitter tweets,
Youtube likes, dislikes,
Google Votes,
Linkdin share,
Website traffic,
Paid to DO Job ইত্যাদি কাজ করেও আপনি পয়েন্ট আয় করতে পারবেন।

বি:দ্র: তারাতারি কাজ করার জন্য Google Chrome ব্রাউজার ব্যবহার করুন এবং ব্রাউজারের Load Image 'off' করে দিন।
Google Chrome এর Load Image Off করার জন্য--Settings > Options > Under The Hood > Content Settings > Image > Do not show any image ক্লিক করুন।

পেমেন্ট পদ্ধতি :
এই সাইট থেকে পেমেন্ট করে ২ টি মাধ্যমেঃ
১) Paypal
২) Payza

Minimum Payout :আপনি ২ ডলার হলেই payout করতে পারবেন।

Likesplanet থেকে মাসে রেফারেল এর মাধ্যমেও টাকা আয় করা যায়। এখানে নিজে লাইক করে আয় করবেন এবং অন্যকে referral করিয়ে Referral এর মাধ্যমে ৫০% আয় করতে পারবেন। আপনি আপনার Referral Link পাবেন > Earn Points/Money>Earn To Referral .
ধরুন আপনার ৩০ জন রেফার আছে এবং তারা প্রত্যকে প্রতিদিন ১০০০ পয়েন্ট মানে ০.২০ সেন্ট আয় করে তাহলে আপনি পাবেন ৩০×৫০০=১৫০০০ যা হবে ৩ ডলার (যেহেতু ৫০% রেফার ইনকাম তাই ১০০০ পয়েন্ট এর ৫০০ পরেন্ট আপনি পাবেন একজন রেফার থেকে)।
এভাবে করতে থাকলে প্রতি মাসে আপনার আয় হবে ৩০×৩=৯০ ডলার। যত বেশি রেফার তত বেশি আয়। ভাই কোনো ঝামেলা ছাড়া ৯০ ডলার আয় করতে পারলে খারাপ কি? পরবর্তিতে আরো বেশি ডলার কি করে আয় করা যায় তা নিয়ে আলোচনা করব। আজকে এ পর্যন্তই ।

অনলাইনে আয়ের টাকা কিভাবে উত্তোলন করবেন







কেমন আছেন আপনারা সবাই ? অবশ্যই ভালো আছেন। আজকে আপনাদের সামনে নিয়ে আসলাম নতুন একটি পোস্ট। কিভাবে অনলাইনে আয়ের টাকা বাংলাদেশে পাবেন ?
যারা অনলাইন এ কাজ করে আয় করে থাকেন তারা সবাই জানেন। কিন্তু নতুন যারা এ লাইনে এসেছেন তাদের জন্য এই পোস্ট । নিচে কয়েকটি জনপ্রিয় মাধ্যম এর কথা তুলে ধরলাম।

১।চেকে এর মাধ্যমে:
এটা একটা ব্যাংকের চেক যেটি আপনি যেকোন ব্যাংক থেকেই উত্তোলন করতে পারবেন। এডসেন্স ও অন্যন্য সাইট এরকম চেকে টাকা পাঠিয়ে থাকে। এটা বাংলাদেশে টাকা পাঠানোর সবচেয়ে সাধারণ ও জনপ্রিয় মাধ্যম।

২।পেপেল-এর মাধ্যমে:
পেপেল টাকা পাওয়ার একটি জনপ্রিয় মাধ্যম, যেটি আপনাকে অনলাইনে টাকা পেতে সাহায্য করবে। অবশ্য, এখনও পেপেল বাংলাদেশে আসেনি কিন্তু শীঘ্রই আসবে আশা করা হচ্ছে।

৩।পেওনিয়ার মাস্টারকার্ড:
এটা বাংলাদেশে অনলাইনের টাকা পাওয়ার জন্যে নতুন একটা রাস্তা। আপনি ওডেস্ক থেকে মাস্টারকার্ড পেয়ে সেই কার্ড থেকে টাকা উঠাতে পারবেন।

৪।মানিবুকার্স :
মানিবুকারস অনেকটা পেপেলের মতোই।আর এটা ব্যাংক একাউন্টের মতই। বাংলাদেশে এটা প্রচলিত আছে।

৫। পেয়যা:
এটিও পেপেলের মতোই আর বাংলাদেশে প্রচলিত আছে। এর টাকা বাংলাদেশ এর যে কোন ব্যাংক থেকে আপনি তুলতে পারবেন।

৬।ই-গোল্ড:
এটি ব্যবহার অনেকেই টাকা তুলতেছেন। এর থেকে টাকা উত্তোলন অনেকটা পেপেলের মতোই।

৭। ওয়েব মানি:
ইদানিং টাকা তুলার জন্য নুতন এই পদ্ধতি চালু হয়েছে। কিছু কিছু ওয়েব সাইট তাদের আয়ের টাকা তুলার জন্য এই সিস্টেম সাপোর্ট করে। কাজেই আপনি এর মাধ্যমে ও টাকা তুলতে পারেন।

৮। পারফেক্ট মানি:
এটিও নতুন একটি পদ্ধতি। এর মাধ্যমেও অনলাইন আয়ের টাকা উত্তোলন করা যায়। ডাটা এন্ট্রি করে আয়ের টাকা এর মাধ্যমে তুলতে পারবেন।

৯। ওয়েস্টার্ন ইউনিয়ন :
সম্প্রতি বিদেশি ডলার বাংলাদেশে আনার সবচেয়ে সহজ ও নির্ভরযোগ্য মাধ্যম হিসেবে পরিচিতি পেয়েছে এটি। এর মাধ্যমে যেকোনো দেশেই চাকরী করেননা কেন আপনি বাংলাদেশে টাকা পাঠাতে পারবেন।

ভালো থাকবেন, এই প্রত্যাশায়.........।




কিভাবে ডাটা এন্ট্রি করে অনলাইনে আয় করা যায়





অনলাইনে ডাটা এন্ট্রির কাজ করে ইনকাম সম্পর্কে আমরা সকলেই জানি। এই ডাটা এন্ট্রির কাজ আবার বিভিন্ন ধরণের হয়ে থাকে। যেমনঃ
ফর্ম ফিলআপ,
ইন্টারনেট রিসার্চ,
ইমেইল প্রসেসিং,
কপি-পেস্ট,
ক্যাপচা এন্ট্রি,
ভার্চুয়াল অ্যাসিস্ট্যান্ট,
কপিরাইটার ইত্যাদি।

বিভিন্ন মার্কেট প্লেসে ডাটা এন্ট্রির প্রচুর কাজ পাওয়া যায়। আবার এখানে প্রতিযোগিতাও অনেক কারন পুরনো ফ্রিলান্সারদের টপকে কাজ পাওয়া নতুন ফ্রিলান্সারদের জন্য সোনার হরিণ হাতে পাওয়ার মতো।
তাই আপনি যদি প্রতিযোগিতা ছাড়া স্বাধীনভাবে কাজ করে কিছু আয় করতে চান তাহলে ক্যাপচা এন্ট্রি অন্যতম একটি প্লাটফর্ম। এখানে আপনাকে কাজের জন্য অন্যের সাথে প্রতিযোগিতায় নামতে হবে না। আপনি আপনার সময় সুযোগ মতো ফ্রি অ্যাকাউন্ট ওপেন করে স্বাধীনভাবে যখন খুশি তখন কাজ করে আয় করে নিতে পারবেন।
সবচেয়ে বড় কথা হলো এখানে কাজ করার জন্য আপনার অতিরিক্ত কোন দক্ষতার প্রয়োজন নেই। আপনি যদি ইন্টারনেট ব্যবহার করতে পারেন এবং ছবিতে দেখানো শব্দ কিংবা নাম্বার ঠিক মতো এন্ট্রি করতে পারেন তাহলেই আপনি এখান থেকে আয় করতে পারবেন। যাই হোক ক্যাপচা এন্ট্রি কাজের জন্য বর্তমানে অনেকগুলো সাইট রয়েছে। আজকে আমি এসবের মধ্যে সবচেয়ে জনপ্রিয় ও বিশ্বস্ত কয়েকটি সাইটের কথা আলোচনা করছি ।

মেগাটাইপার্স (MegaTypers):
মেগাটাইপার্স হলো ক্যাপচা এন্ট্রি কাজের জন্য সবচেয়ে ভালো ও বিশ্বস্ত একটি সাইট। এখানে প্রতি ১০০০ শব্দ টাইপের জন্য আপনাকে $০.৪৫ থেকে $১.৫ পর্যন্ত দেয়া হবে। একাউন্ড খোলার জন্য নিচের লিংকে ক্লিক করুন।

http://www.megatypers.com/

এখানে প্রবেশের পর Free Signup -এ ক্লিক করুন।

অতঃপর যে পেজ আসবে সেখানে প্রথমে আপনার সচল ইমেইল আড্রেস দিন।

পরের ঘরে আপনার ইচ্ছানুযায়ী পাসওয়ার্ড দিন।

তিন নং ঘরে আপনার নাম দিন।

Payment type -এ payza সিলেক্ট করতে পারেন। আবার আপনার অন্য একাউন্ড থাকলে তাও দিতে পারেন।

এবার Invitation Code দিন।
ছোটো বক্সটিতে টিক চিহ্ন দিন এবং ক্যাপচা টাইপ করে Register ক্লিক করুন। আপনার রেজিস্ট্রেশন এর কাজ শেষ।

এবার লগিন করুন, এবং উপরে দেখুন কাজের নমুনা দেয়া আছে । নিচের দিকে START WORK ক্লিক করুন দেখবেন কাজ শুরু হয়েছে।
এবার ক্যাপচা আসবে তা টাইপ করে Submit -এ ক্লিক করুন। এভাবে করতে থাকুন দেখবেন আপনার একাউন্ট এ ডলার জমা হচ্ছে। অ্যাকাউন্টে মিনিমাম $৩ জমা হলেই আপনি টাকা তুলতে পারবেন।

প্রোটাইপার্স (ProTypers):
এর ইউজার ইন্টারফেসও হুবহু মেগাটাইপার্সের মতো। এখানে প্রতি ১০০০ শব্দ টাইপের জন্য আপনাকে $০.৫০ থেকে $১ পর্যন্ত দেয়া হবে।
এটি পেপাল, পায়জা, বিটকয়েন, ওয়েবমানি, পারফেক্ট মানি এবং ওয়েস্টার্ন ইউনিয়নের মাধ্যমে পে করে থাকে। অ্যাকাউন্টে মিনিমাম $৩ জমা হলেই আপনি টাকা তুলতে পারবেন। এজন্য নিচের লিংক এ গিয়ে ফ্রি একাউন্ট খুলুন।
http://www.protypers.com


টুক্যাপচা (2Captcha): এটি ক্যাপচা এন্ট্রি কাজের জন্য অন্যতম একটি সাইট। এখানে প্রতি ১০০০ শব্দ টাইপের জন্য আপনি পাবেন $১।
একাউন্ড খোলার জন্য নিচের লিংক এ ক্লিক করুন

https://2captcha.com

এখানে প্রবেশ করার পর Register ক্লিক করুন।
অতঃপর প্রথমে আপনার সচল ইমেইল আড্রেস দিন।
দুই নং ঘরে আপনার ইচ্ছানুযায়ী পাসওয়ার্ড দিন।
তিন নং ঘরে আবার পাসওয়ার্ড দিন।

এবার ক্যাপচা টাইপ করে Register ক্লিক করুন।
নিচের বক্সটি চেক করে দিন এবং START -এ ক্লিক করুন।
তারপর আপনার কাজের ডাশবোর্ড আসবে।
এখানে Start Work ক্লিক করুন।
এবার ক্যাপচা আসবে তা সঠিকভাবে পুরন করুন তাহলে আপনার একাউন্ট এ ডলার জমা হবে।
আয়কৃত টাকা পেপাল,পায়জা এবং ওয়েবমানির মাধ্যমে পে করে থাকে। অ্যাকাউন্টে মিনিমাম $১ জমা হলেই আপনি টাকা তুলতে পারবেন।

কলতিবাবলো (KolotiBablo):
এটি বিশ্বের টপ ক্যাপচা এন্ট্রি সাইটগুলোর মধ্যে একটি।
প্রতি ১০০০ শব্দ টাইপের জন্য এখান থেকে আপনি পাবেন $০.৫০ থেকে $১ পর্যন্ত।
একাউন্ড খোলার জন্য নিচের লিংক এ ক্লিক করুন

http://kolotibablo.com/

এখন Start work ক্লিক করে যে পেজ আসবে সেই পেজের প্রথমে আপনার নাম দিন।
পরের বক্সে সচল ইমেইল আড্রেস, তারপর পাসওয়ার্ড, ক্যাপচা ইত্যাদি মানে যখন যেটা লাগে তা দিন। এবার রেজিস্টার ক্লিক করুন।
এবার আপনার প্রদত্ত ইমেইলের ইনবক্স চেক করুন। এখন লগিন নাম ও পাসওয়ার্ড কপি করুন এবং লগিন করুন।
এবার অর্থ আয় শুরু করুন লেখাতে ক্লিক করুন। দেখবেন ক্যাপচা আসবে তা সঠিকভাবে পুরন করুন আর ডলার জমা হবে।
টাকা উত্তোলনের জন্য আপনার অ্যাকাউন্টে মিনিমাম $১ জমা হলেই তুলতে পারবেন।

এভাবে নিজে নিজে প্রাকটিস করুন, অনেক কিছু শিখতে পারবেন।



Neobux থেকে আয় করতে যে বিষয়গুলো আপনাকে জানতে হবে








Neobux এ Registration করলে Neobux আপনাকে আপনার স্তর (Level) হিসাবে কিছু সুবিধা দেবে। যেমন:

No#1 Member Ship Facility
No#2 Referral facility.

Member Ship Facility পাঁচ ধরনেরঃ
যেমন:
No#1 Sandard Membership
No#2 Golden Membership
No#3 Emerald & Sapphire
No#4 Platinum & Diamond and
No#5 Ultimate Membership Facility,

স্তরভেদে সবার Facility ভিন্ন, প্রথমে কিছুটা বোঝা যাবে, পরে কাজ শুরু করলে ধিরে ধিরে সব system সম্পর্কে পরিষ্কার ধারনা হয়ে যাবে।

নিচে Sandard Membership ও Golden Membership এর সংক্ষিপ্ত বর্ণনা দেয়া হয়েছে।

Sandard Member Ship: রেজিস্ট্রেশন করলেই যে কেউ Sandard Member হবে, এখানে Maximum ৩০ জন Direct referral Link যুক্ত করতে পারবে এবং Maximum 300 Rentade Referral Link ভাড়া নিতে পারবে।

Golden Member Ship: Sandard Member Upgrade করলে Golden Member ship পাওয়া যাবে। Golden Member হতে $90.00 লাগবে ১ বছর এর জন্য। Upgrade করলে Direct referral and Rent referrals লিমিট বেড়ে যাবে। এক সাথে 2000 Rented Referral Link ভাড়া নিতে পারবে এবং সব চে বড় কথা ক্লিক এর value বেড়ে $0.001 এর পরিবর্তে$0.01 হবে।


অনলাইনে আয় করতে গেলে যেসব নীতিমালা আপনাকে অবশ্যই মানতে হবে।

১) আপনাকে প্রতিদিন অবশ্যই হলুদ Fixed advertisement গুলো ক্লিক করতে হবে। দৈনিক ৪ টা করে এই ধরনের অ্যাড পাবেন।আগে এই ধরনের অ্যাড ক্লিক করে নিয়ে তারপর অন্য অ্যাড ক্লিক করবেন। তা না হলে রেফারালের ইনকাম পাবেন না।

২) একটি কম্পিউটার অথাৎ একটি আইপি এড্রেস থেকে একটি অ্যাকাউন্ট খুলুন। একাধিক অ্যাকাউন্ট খুললেআপনার ২ টি অ্যাকাউন্ট-ই বাতিল হয়ে যাবে।

৩) আপনি নিওবাক্সের মেম্বার হয়ে কমপক্ষে ১৫ দিন এবং১০০ অ্যাড না দেখা পর্যন্ত কোন direct referrals করতে পারবেন না।

৪) Neobux-এ মিনিমাম পে আউট হচ্ছে ২$। অথাৎ ২$ হলে আপনি টাকা তুলতে পারবেন। Neobux এ পেমেন্ট রিকুয়েস্ট পাঠানোর ৪৮ ঘন্টার মধ্যে আপনার টাকা পেয়ে যাবেন।

৫) এক সাথে অনেক অ্যাড এ ক্লিক করবেন না। একটি অ্যাড দেখা সম্পূর্ণ হলে আরেকটিতে ক্লিক করবেন নয়তো আপনার অ্যাকাউন্ট বন্ধ করে দিবে।

৬) একটা পিসি তে একটা অ্যাকাউন্ট ব্যবহার করাই উত্তম, তবে আপনি যদি মাঝে মাঝে মোবাইল থেকে ক্লিক করেন, সমস্যা নেই, কিন্তু ওই মোবাইলে যেন আবার অন্য কেউ না লগ ইন করে এবং অন্য কারো আইডি তে ঢুকবেন ও না।

৭) সেই সাথে একটি গুরুত্বপূর্ণ কথা হল প্রতিদিন যদি কাজ নাও করেন অন্তত দুই দিনে একবার আইডিতে লগইন করবেন কারন ৪-৫ দিন ইন অ্যাক্টিভ থাকলে নিওবাক্স অ্যাকাউন্ট ডিলিট করে দেয়।




জেনে নিন Neobux এ আয় বৃদ্ধি করার টিপস





সকল পিটিসি সাইটের আয় বৃদ্ধির অন্যতম মাধ্যম হল Refferral। অনেকে শুধু রেফারাল দিয়েই মাসে ১০০০ ডলার পর্যন্ত আয় করে থাকেন। আর আজকে নিওবাক্সের রেফারেল নিয়ে আলোচনা করব।

Neobux এর Refferral দুই ধরণেরঃ
ক) Direct Refferral(সক্রিয় রেফারাল) খ) Rented Refferral(ভাড়া রেফারাল)

আয় বৃদ্ধির টিপস:
ক)Direct Refferral (সক্রিয় রেফারাল):
যে রেফারাল আপনার রেফার লিঙ্কে ক্লিক করে Sign up করবে সেই আপনার Direct Refferral.

ধরি আপনি বিভিন্ন ব্লগ/ওয়েব সাইট/ফেইসবুকে টিউনের মাধ্যমে ৩০ জন অ্যাক্টিভ Direct Refferral যোগাড় করেছ্বেন। তাহলে আপনার প্রতিদিন আয় হবে-৩০ জন অ্যাক্টিভ রেফারাল ১ দিনে ৩০ টী অ্যাড দেখে(৩০*১*৩০) = ০.৯০০$
আপনি নিজে ১ দিনে ৩০ টা অ্যাড দেখেন (৩০*১) = .০৩০$
সুতরাং আপনার প্রতিদিনের মোট আয়= ০.৯৩০$
তাহলে আপনার মাসিক আয় হবে ( .৯৩০$*৩০) = ২৭.৯$ (প্রায় ২৮ ডলার) শুধু মাত্র Direct Refferral থেকে।

খ)Rented Refferral (ভাড়া রেফারাল):

Rented Refferral (ভাড়া রেফারাল) মানে হল যাদের কোন upline নাই তাদের বিক্রি করে দেয় Neobux। আপনি ১ মাস থেকে শুরু করে ২৪০ দিনের জন্য Rented Refferral কিনতে পারবেন। ১ মাসের জন্য দিতে হবে ২০সেন্ট প্রতি RR(Rented Refferral)।
যদি RR প্রতিদিন কাজ করে তবে ১.২০$ আয় করতে পারবেন ১ মাসে per RR থেকে। যদি মনে করেন কোনও RR ক্লিক করছে না সেক্ষেত্রে ৭ সেন্ট দিয়ে Recycle করতে পারবেন। মানে ৭ সেন্ট দিয়ে Recycle করলে ঐ RR পালটিয়ে আরেকটি RR দিয়ে দেবে।

Neobux এ যেহেতু ১৫ দিন কাজ না করা পর্যন্ত RR কিনতে দেয় না। তাই সেই সময়ে আপনি প্রতিদিন Neobux এর অ্যাড গুলো ক্লিক করুন এবং .৬০ সেন্ট হওয়ার পর আপনি ঐ টাকা দিয়ে ৩ টা RR কিনুন। আপনার ৩ টা রেফারালের কারনে ১৫-১৮ দিনেই আবার ১$ ইনকাম করবেন। ঐ ১$ দিয়ে আবার ৫টি RR কিনবেন। ৮টি RR এর কারনে ৮দিনেই আবার ১$ ইনকাম করবেন। ঐ টাকা না তুলে(withdraw না করে) ১$ দিয়ে আবার ৫ টি RR কিনবেন। এভাবে ১ মাস RR কিনতে থাকলে যখন ৫০ টি RR হয়ে যাবে তখন RR কিনা স্টপ করবেন।
এখন ২০ দিনেই আপনার আয় ২০$ হয়ে যাবে। এখন ২০$ দিয়ে ১০০ RR কিনুন। এখন ২০ দিন পর আবার ৩০$ জমা হবে আপনার অ্যাকাউন্ট এ। ঐ ৩০$ দিয়ে আবার ১৫০ RR কিনুন। সুতরাং এখন আপনার টোটাল ৩০০ RR আছে। (এই কিনা কাটি করতে কিন্তু ৩-৪ মাস পার হয়ে গেছে।
যদি ৩০০ RR কাজ করে তবে মাসে ১৮০$ ইনকাম করতে পারবেন। আর এই ৩০০ RR extend করতে মাসে লাগবে ৬০$। আসলে সব RR সব দিনে কাজ করে না। যাই হোক ধরে নিলাম ২০০ RR প্রতিদিন কাজ করে তাহলেও আপনি মাস শেষে ১২০$ ইনকাম করতে পারবেন। ৬০$ হল আপনার ৩০০ RR এর ভাড়া বা extend করার খরচ। বাকি ৬০$ বা ৪৮০০(প্রায় ৫০০০ টাকা) আপনার মাসের ইনকাম।


Neobux কি? কিভাবে Neobux থেকে আয় করবেন







Neobux হচ্ছে বিশ্বের সবচেয়ে বড় এবং সম্ভবত সেরা PTC সাইট। প্রতিদিন হাজার হাজার লোক এখানে Join করছে। আপনি যদি এখনো NeoBux এ অ্যাকাউন্ট না করে থাকেন। তাহলে আর ১০ মিনিট অপেক্ষা করুন। লেখাটি সম্পূর্ণ পড়ে তারপর Signup করুন।

কিভাবে NeoBux এ সঠিক ভাবে আয় করা যায়?

আপনি গুগল এ সার্চ করলে NeoBux সম্পর্কে অনেক লেখা পাবেন। অনেক রিভিউ পাবেন। তবে NeoBux এ কাজ করে টাকা আয় করতে হলে আপনাকে অবশ্যই একটি গাইড লাইন মেনে কাজ করতে হবে। নির্দিষ্ট লক্ষ নিয়ে ধৈর্য সহকারে কাজ করতে হবে।

ধাপ ১: শুরু করা।
কিভাবে আপনি NeoBux থেকে টাকা আয় করবেন?
NeoBux থেকে আয়ের তিনটি পদ্ধতি আছে:
১. আপনার ব্যক্তিগত কাজ (Viewing Ads, Doing Mini Jobs) থেকে আয়,
২. RR(Rented Referrals)থেকে আপনাকে দেওয়া কমিশন,
৩. DR(Direct Referrals)থেকে আপনাকে দেওয়া কমিশন ধাপ।


আপনি নিয়ম মেনে কাজ করলে এবং লক্ষ নিয়ে কাজ করলে আপনি প্রতিদিন ৩০ মিনিট করে সময় ব্যয় করে প্রতি মাসে কমপক্ষে ৩০০-৪০০ ডলার আয় করতে পারবেন। অবশ্য এটি রাতারাতি হবে না। এর জন্য অনেক ধর্য্যের প্রয়োজন।

ধাপ ২: প্রথম দুই সপ্তাহ (একটি টার্গেট পুরন করতে হবে) আমার মতে, প্রথম দুই সপ্তাহ হল সব থেকে গুরুত্বপূর্ণ সময়। সঠিক নিয়ম জানার অভাবে এই সময়ের মধ্যে অনেকেই কাজ ছেড়ে দিবে। কিন্তু আপনি যদি কাজ চালিয়ে জান তবে আমি আপনাকে ১০০% নিশ্চয়তা দিতে পারি আপনি সফল হবেন-ই।

প্রথম ১৫ দিনে, আপনি RRS কিনতে পারবেন না, তাই আপনার লক্ষ থাকবে প্রতিদিন একই সময় Ads গুলো Click করা। এবং আপনার প্রথম $ 0.60 আয় করা। যাতে আপনি এই টাকা দিয়ে RR কিনতে পারেন।আপনি প্রথম ২ সপ্তাহেই অনেক টাকা আয় করতে পারবেন না।
15 Days * Approx. $0.04 / Day = $0.60
১ম লক্ষ – $ 0.60 উপার্জন করুন।আপনি Mini Job করে এক বা দুই দিনের মধ্যে ১ম লক্ষে পৌঁছতে পারবেন। কিন্তু RR কিনতে আপনাকে ১৫ দিন অপেক্ষা করতে হবে এবং কমপক্ষে ১০০টি Ads View করতে হবে। আপনি চাইলে অল্প পরিমান ইনভেস্ট করতে পারেন। কিন্তু আপনাকে NeoBux এর আসল মজা নিতে ১৫ দিন অপেক্ষা করতেই হবে।

ধাপ ৩: প্রথম RR(Rented Referrals) কেনা (৪টি টার্গেট পুরন করতে হবে):
অভিনন্দন, আপনি এখন কিন্ডারগার্টেন থেকে প্রাথমিক এ উত্তীর্ণ হয়েছেন।
হ্যাঁ অবশ্যই এটি বেশ ধর্য্যের ব্যাপার। অনেক মানুষ এই ১৫ দিনের আগেই নিরাশ হয়ে ফিরে যায়। কিন্তু আসল মজা এখন শুরু। চিন্তা করবেন না আপনি খুব ভাল ভাবেই আগাচ্ছেন। একটু থামুন।

শর্তাবলী: “ফ্রী মেম্বার হিসেবে আপনাকে সব থেকে নিচের হলুদ রঙের ৪টি অ্যাড অবশ্যই প্রতিদিন ক্লিক করতে হবে অন্যথায় আপনার RR থেকে কমিশন পাবেন না।

টার্গেট ১)
0.60$ দিয়ে তিনটি রেফার কিনুন ।
Rent 3 referrals by clicking the “Referrals button on your account home page.

টার্গেট ২)
Turn on “AutoPay” within the Referrals > Rented menu.

আপনি যদি Autopay চালু রাখেন তাহলে আপনাকে আপনার RR গুলো রিনিউ নিয়ে চিন্তা করতে হবে না। তাছাড়া Autopay চালু রাখলে Neobux এর নিয়ম অনুযায়ী আপনি RR রিনিউ এর উপর নির্দিষ্ট পরিমান ডিস্কাউন্ট পাবেন।যদি আপনার RR গুলো নিয়মিত কাজ করে তাহলে আপনি পাবেন।
3 RR * 4 RR-Clicks At $0.005 Each =$0.06 / day
আপনার ক্লিক Approx $0.04 / Day
আপনার মোট আয় $0.10 / Day
আরো এক সপ্তাহের মধ্যে আপনি আরো ৩টি রেফারেল কিনতে পারবেন এবং তখন আপনার প্রতিদিন আয় দাঁড়াবে $ 0.16 ।

পরের সপ্তাহে আপনি আরো ৫টি রেফারেল কিনতে পারবেন এবং আয় দাঁড়াবে $ 0.26 প্রতিদিন (এখন আপনার ১১ RRS রয়েছে)। এক সপ্তাহ পরে আপনি আরো ১০টি রেফারেল কিনতে পারবেন এবং আয় দাঁড়াবে $ 0.46 প্রতিদিন (এখন আপনার ২১ RRS রয়েছে)।

৪র্থ সপ্তাহ শেষে আপনার আরও ১৯ জন RRs কেনার মত Balance আপনার অ্যাকাউন্ট এ থাকবে। এখন আপনার মোট RRs থাকবে ৪০টি এবং প্রতিদিন আয় হবে $ 0.84।
এভাবে চলতেই থাকবে …
আপনি প্রতিদিন আপনাকে দেওয়া অ্যাড গুলো ভিউ করেন যাতে পরের দিন আপনি আপনার ক্রয় করা রেফারেল থেকে টাকা আয় করতে পারেন।

টার্গেট ৩)
৩০০জন RRs না হওয়া পর্যন্ত এভাবে চালিয়ে যান। হ্যাঁ এটা একটু সময় সাপেক্ষ কিন্তু আপনাকে মনে রাখতে হবে আপনি একটি নতুন ব্যবসা শুরু করেছেন তবে শূন্য মূলধন দিয়ে। আবার আপনি যতো রেফারেল কিনছেন আপনার উপার্জন ততো তারাতারি বাড়ছে। আপনি চাইলেই যেকোনো সময় আপনার টাকা Withdraw করতে পারেন তবে আমার মতে লক্ষ পুরন না হওয়া পর্যন্ত টাকা না উত্তলন করাই ভাল। লক্ষ করুন, এখন আপনার আয় 300 RR * 4 RR-Clicks At $0.005 Per Click = $6/Day।

টার্গেট ৪)
$90 আয় করা। ৩০০টি RR হওয়ার পর আপনি রেফারেল কেনা বন্ধ করুন এবং টাকা জমাতে থাকুন। যখন আপনার ৩০০টি RR রয়েছে তখন আপনার $90 করতে সময় লাগবে মাত্র ২ সপ্তাহ।

ধাপ ৪: “গোল্ড মেম্বার হওয়া!”
আপনি এখন রেফারেল ক্রয় বন্ধ করে গোল্ড মেম্বার হওয়ার জন্য সম্পূর্ণ প্রস্তুত।
কেন গোল্ড মেম্বার হবেন? কারন, গোল্ড মেম্বার হলে আপনার সব ধরনের আয় দ্বিগুণ হয়ে যাবে।
লক্ষ করুন Here is your income before Golden–300 RRs * 4 RR-clicks at $0.005 per click = $6.00 per day (plus DR-clicks and your personal clicks)
Here is your income after you go Golden–300 RRs * 4 RR-clicks at $0.01 per click= $12.00 per day (plus DR-clicks and your personal clicks)
তো কি ব্যাপার ভাই । আপনার এতো ওয়েট আছে তো । যদি থাকে তাহলে এখনি সাইন আপ করুন। আপনি যদি আপনার সাফল্যের বাপারে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ থাকেন তবে আপনি অবশ্যই সাফল্য অর্জন করতে পারবেন।
এই গাইড টি যদি আপনার জীবনে সামান্য উপকার হয় তাহলে আমার লেখা সার্থক হবে।



কিভাবে Neobux account খুলে অনলাইনে আয় করবেন

সবায় কেমন আছেন। আশা করি ভাল আছেন।
অনলাইনে আয় করার অনেক উপায় আছে তার মাঝে PTC বা অ্যাড দেখে আয় হল একটি সহজতম আয়ের উপায়। কিন্তু এতে প্রতারিত হয়ার সম্বাবনাও অনেক বেশি। তাই আপনাকে সঠিক সাইট নির্বাচন করতে হবে। আমার মতে লাখ লাখ PTC সাইট এর মাঝে অন্যতম হল Neobux ।
আজ আমি আপনাদের Neobux সম্পর্কে আলোচনা করব। তাহলে চলুন

Neobux একটি বিশ্বস্ত  PTC সাইট যা ২০০৭ সাল থেকে যাত্রা শুরু করে আজ পর্যন্ত টিকে আছে । হাজার হাজার PTC সাইট এর মাঝে Neobux প্রথম । এখানে আপনি প্রতারিত হয়ার কোন সুযোগ নেই।
যারা চিন্তা করছেন যে PTC সাইট থেকে অনলাইনে আয়  করবেন তাদেরকে বলব এই সাইট এ কাজ করুন

কিভাবে একাউন্ট খুলবেনঃ

প্রথমে এই লিঙ্ক এ ক্লিক করুন sign up । ক্লিক করলে সাইট এর হোম পেজ আসবে । দেখুন উপরে ডান পাসে Register লিখা আছে ক্লিক করুন। ক্লিক করার পর নিচের মত একটা পেজ আসবে 

 

প্রথমে আপনার নাম দিন। তারপর পাস ওয়ার্ড দিন, তারপর ই মেইল । যদি আপনার payza বা paypal আইডি থাকে তাহলে দিন। আর না থাকলে আপনার যেই ইমেইল আছে সেটাই দিন। রেফার এ কিছু দিতে হবেনা। ব্যাস, এখন আপনার ইমেইল এ একটা ম্যাসেজ পাঠাবে। ইমেইল এ গিয়ে আপনার নিবন্ধন নিশ্চিত করুন । ব্যাস আপনার একাউন্ট হয়ে গেল। এখন থেকে আপনি আয় করতে পারবেন। 

 কিভাবে অ্যাড দেখে আয় করবেন

 প্রথমে আপনার নাম ও পাস ওয়ার্ড দিয়ে নিওবাক্স এ লগিন করুন ।

এবার দেখুন view advertisement লিখা আছে  । ক্লিক করলে দেখবেন ২০ টার মত অ্যাড দেয়া আছে। অ্যাড এ ক্লিক করলে ৫ সেকেন্ড এ শেষ হয়ে যাবে। ২০ টা অ্যাড দেখতে ৫ মিনিট লাগবে মাত্র। ২০ টা অ্যাড দেখলে আপনার আয় হবে 0.0020 ডলার। তাহলে মাসে হবে ০.600 ডলার। কি খুব কম তাই না । এটা অন্যান্য ভুয়া সাইট এর মত আপনাকে মাসে ৬০০ ডলার দিবে না।

তবে নিওবাক্স থেকেও আপনি মাসে ৩০০ ডলার আয় করতে পারবেন। এই বিষয়ে আরেকদিন লিখব । আজকের মত বিদায় ।

 

জেনে নিন ডোমেইন পার্কিং কি


ডোমেইন পার্কিং (Domain Parking) হলো খুব ভালো নামের একটি ডোমেইন কিনে তার চাহিদা ভবিষ্যৎ এ বাড়তে পারে এই উদ্দেশ্যে সেটাকে বিক্রীর জন্য কোন সাইটে পার্ক করে রাখাটাই হচ্ছে ডোমেইন পার্কিং।
যেমন ধরুন world cup 2016 বা IPL 2016 এরকম বিভিন্ন ইভেন্টের নামে ডোমেইন আগেই কিনে রাখলেন পরে তারা যখন ওই ডোমেইন খুজবে তখন না পেয়ে আপনার ডোমেইনটি কিনতে চাইলেই আপনি আঙুল ফুলে কলা গাছ। বিশাল দামে বিক্রী করতে পারবেন এই ডোমেইন অনায়াসেই।

আয়ের সম্ভাবনা কতটুকু :
অনেকেই ডোমেইন পার্ক থেকে আয়ের ব্যাপারে সন্দিহান। অনেকে ডোমেইন পার্ক করে রেখেছেন কিন্তু কোন আয় নেই। আপনার ডোমেইনটি যদি সার্চ মার্কেটিংয়ের জন্য অপটিমাইজ করে থাকেন এবং আগের কিছু ব্যাকলিংক থেকে থাকে তবে আয় করাটা খুব কঠিন কিছু নয় কারন ভিজিটর আসলে এখানে ক্লিক পাবার সম্ভাবনা ২০% এর উপরে। আর ভিজিটর বেশী হলে বিক্রির সম্ভাবনাও অনেক খানি বেড়ে যায়। তবে ভিজিটর আনার জন্য যেটা করা উচিত পার্ক করার আগে কিছুদিন ব্লগ বানিয়ে তার অনপেইজ অপটিমাইজ করা এবং পার্ক করার অফপেইজ অপটিমাইজ অব্যাহত রাখা। তবে খেয়াল রাখতে হবে ক্রয়কৃত ডোমেইন যেন অবশ্যই আন্তর্জাতিক গুরুত্বপূর্ন এবং ভালো নামের ডোমেইন হয়। সেক্ষেত্রে অধিক লাভের সম্ভাবনা বেশী থাকে।

ক্ষতির সম্ভাবনা আছে কি?
যদি বিক্রী না হয় তাতেও কোন ক্ষতি নাই কারন যেখানে পার্ক করবেন সেখান থেকে অন্তত বছর শেষে ডোমেইন রিনিউ করার খরচ উঠবে তা নিশ্চিত ভাবেই বলা যায়। তাই এটি সম্পূর্ণ ঝুকিমুক্ত এবং এতে ক্ষতি হবার কোন সম্ভাবনই নাই। আর যদি ডোমেইন কিনতে না চান বা প্রথমে ব্যাপারটা যাচাই করতে চান তাহলে tk এর ফ্রি ডোমেইন দিয়েও যাচাই করতে পারেন কারন এই ডোমেইনও পার্ক করা যায়।

কোথায় পার্ক করবেন?
এডসেন্স ছাড়াও আরো অনেক জায়গায় ডোমেইন পার্ক করা যায়। তারমধ্যে সবচেয়ে ভাল সাইট হলো -
www.sedo.com

সত্যি কথা বলতে কি Sedo ই ডোমেইন পার্কিং এর সবচাইতে ভাল জায়গা।