কেমন আছেন আপনারা সবাই ? আজকে আপনাদের সামনে হাজির হলাম নুতন দরকারি একটা টিপস নিয়ে ৷ আর এই দরকারি পোস্টটি আমাদের শরীর নিয়ে ৷ মহান আল্লাহ আমাদের শরীরটাকে এমন ভাবে তৈরি করেছেন যেটার কারুকাজ বিজ্ঞানীদের মাথা খারাপ করে দেয় ৷ শরীরের প্রতিটা জিনিস এত সুক্ষ ভাবে করেছেন যা নিয়ে ভাবলে তার সৃষ্টির প্রশংসা না করে পারা যায় না ৷ তিনি যে মহান স্রষ্টা তা আমাদের দেহ নিয়ে ভাবলেই বুঝা যায় ৷ যাই হোক কথা না বাড়িয়ে আসল কথায় আসি ৷ জেনে নিন অবাক করা মানবদেহের কিছু গুরুত্বপূর্ণ তথ্যঃ -
Showing posts with label প্যাথলজি. Show all posts
Showing posts with label প্যাথলজি. Show all posts
পিরিয়ড চলাকালীন সময়ে মেয়েদের নানা রকম সমস্যা দেখা দেয়। এসবের মধ্যে সবচেয়ে কমন হচ্ছে তলপেটে পেটে ব্যথা, স্টোমাক ক্র্যাম্প ইত্যাদি। এই সময় অনেক কিছু নিয়ম মেনে চলতে হয় । কিন্তু আমরা অনেকেই তা জানিনা বলে না মেনে সেই কাজগুলি সচরাচর করে থাকি। ফলে বিভিন্ন রকমের শারীরিক সমস্যার সৃষ্টি হয়ে বিপদ ঘটতে পারে।
এইসময় শরীরের জন্য প্রয়োজনীয় পুষ্টিকর খাবার খাওয়া উচিত। এছাড়া দৌড়াদৌড়ি না করা, আস্তে হাঁটা চলা করা, সময়মত কাপড় বা প্যাড চেন্জ করা, পরিস্কার পরিচ্ছন্নতা মেনে চলা ইত্যাদি করা দরকার। এছাড়াও এমন কতগুলো কাজ আছে যা করলে সারাজীবনের জন্য বিপদ ডেকে আনতে পারে। আসুন জেনে নেই সেই কাজগুলি কী কী -
জিহ্বার শেষ প্রান্তে, আলজিহ্বার নিচে দুই পাশে (ডান ও বাম পাশে ) বাদামের মতো ১.৫ সেন্টিমিটার আকারের লাল বর্ণের মাংসপিণ্ডকে টনসিল (Tonsil) বলা হয়ে থাকে। টনসিল দেখতে মাংসপিণ্ডের মতো মনে হলেও এটি আসলে লসিকা কলা বা লিম্ফয়েড টিস্যু দিয়ে তৈরি।
জন্ম থেকেই আমাদের গলার মধ্যে এই টনসিল থাকে এবং বাচ্চাদের বেলায় টনসিল আকারে বড় দেখা যায় এবং পর্যায় ক্রমে বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে টনসিল ক্রমান্বয়ে ছোট হতে থাকে।
লিভার সিরোসিস লিভারের একটি রোগ। এটি লিভারের একটি অতি জটিল ও মারাত্মক রোগ । এতে লিভারের কোষকলা এমনভাবে ধ্বংস হয়ে যায় যে লিভার তার স্বাভাবিক কার্যক্ষমতা হারিয়ে ফেলে এবং লিভারে গুটি গুটি দেখা যায়।
এই রোগে লিভার তথা যকৃতের শেষ পর্যায়ের দীর্ঘস্থায়ী প্রদাহের কারণে এর স্বাভাবিক কাঠামো স্থায়ীভাবে বিনষ্ট হয়। ফলে লিভারের কার্যক্ষমতা ধীরে ধীরে কমে যেতে থাকে। এক পর্যায়ে লিভার দুর্বলতাজনিত জটিলতায় রোগী মৃত্যুর কোলে ঢলে পড়ে। লিভারের নিষ্ক্রিয়তা, লিভার ক্যান্সার ও লিভারজনিত মৃত্যুর অন্যতম কারণ হলো এই লিভার সিরোসিস।

ইমার্জেন্সি জন্মনিরোধক পিল এমন একটি ঔষধ যা অরক্ষিত সহবাসে ডিম্বানু ও শুক্রানুর নিষিক্তকরণ প্রতিরোধ করে। আর এটি কার্যকারীতা প্রদর্শন করে থাকে তিন দিন থেকে পাঁচ দিন পর্যন্ত ৷
কখন ইমার্জেন্সি জন্মনিরোধক ব্যবহার করবেন ?
অরক্ষিত সহবাসের পর যত তাড়াতাড়ি সম্ভব এই জন্মনিরোধক ট্যাবলেট ব্যবহার করতে হবে, তবে সহবাসের ১২ ঘণ্টার মধ্যে হলে সবচেয়ে ভাল হয় কিন্তু ৭২ ঘণ্টা বা তিন দিনের পরে নয়। তবে পিউলি ১২০ ঘন্টা বা পাঁচ দিন পর্যন্ত সেবন করা যায় ৷ কিন্তু সময় যত বেশি হবে ঔষধ তত কার্যকারীতা কম প্রদর্শন করে থাকে ৷ তাই যত তারাতারি সম্ভব ইমার্জেন্সি জন্মনিরোধক পিল সেবন করা কর্তব্য ৷
কোন কোন ক্ষেত্রে ইমার্জেন্সি জন্মনিরোধক পিল ব্যবহার করা করতে হয় ?